পাকিস্তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধের সংকেত !!!!! সন্ত্রাসবাদ নির্মূলে সেনাবাহিনীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিলেন প্রধানমন্ত্রী মোদি
মানুষের ভাষা ওয়েবডেস্ক
নয়াদিল্লি | সন্ত্রাসবাদ নিয়ে ভারতের ধৈর্যের সীমা হয়তো এবার শেষ। পাকিস্তানের মাটিতে আশ্রিত সন্ত্রাসবাদীদের দমন করতে ভারত একপ্রকার যুদ্ধের ঘোষণা করল বলেই ধারণা করা হচ্ছে। আজ এক বিস্ফোরক সিদ্ধান্তে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি দেশের সেনাবাহিনীকে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছেন — কখন, কোথায় ও কিভাবে প্রত্যাঘাত চালানো হবে, সে সিদ্ধান্ত সম্পূর্ণ সেনার হাতে।
প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, "সন্ত্রাসবাদকে কড়া জবাব দিতে হবে — এটাই আমাদের অটুট সংকল্প।" তাঁর এই ঘোষণার মাধ্যমে দেশবাসী বুঝে নিয়েছে, ভারত আর কোনোভাবেই সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে নরম মনোভাব দেখাবে না।
এই মুহূর্তে দিল্লিতে রাজনৈতিক ও সামরিক তৎপরতা তুঙ্গে। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে আজ জরুরি বৈঠকে উপস্থিত হয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। একাধিক সূত্র জানাচ্ছে, পাকিস্তানের বিরুদ্ধে সামরিক পদক্ষেপ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হয়েছে বৈঠকে।
প্রতিরক্ষা মহলে জোর গুঞ্জন, সেনাবাহিনী ইতিমধ্যেই সম্ভাব্য প্রত্যাঘাতের রূপরেখা তৈরি করেছে। সীমান্তে সেনা মোতায়েন বৃদ্ধি করা হয়েছে এবং বিভিন্ন এয়ারবেসে প্রস্তুত রাখা হয়েছে যুদ্ধবিমান।
মোদির 'ফ্রি হ্যান্ড' নীতি আবারও কার্যকর !
এর আগেও সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ও এয়ার স্ট্রাইকের সময় প্রধানমন্ত্রী মোদি সেনাবাহিনীকে “ফ্রি হ্যান্ড” দিয়েছিলেন, এবং এবারও সেই একই কড়া মনোভাব লক্ষ করা যাচ্ছে। সরকার মনে করছে, এবার চূড়ান্ত জবাব দেওয়ার সময় এসেছে — এবং সেটা এমনভাবে যাতে সন্ত্রাসবাদ চিরতরে নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়।
যুদ্ধের সম্ভাবনা?
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই ধরনের অবস্থান কার্যত যুদ্ধের মুখোমুখি হওয়ার ইঙ্গিত। যদিও সরকার এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে ‘যুদ্ধ ঘোষণা’ করেনি, তবু মোদির এই ঘোষণার পর আন্তর্জাতিক স্তরেও উত্তেজনা বেড়ে গিয়েছে।
দেশের মানুষের মনোভাব
দেশের সর্বত্রই এই কঠোর সিদ্ধান্তের প্রতি সমর্থন দেখা যাচ্ছে। সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষের মুখে মুখে একটাই সুর — "এবার শেষ করুন, মোদি জি!"
ভারতের ইতিহাসে এই মুহূর্তটিকে গুরুত্বপূর্ণ মোড় বলেই মনে করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই সাহসী ও দৃঢ় অবস্থান ভবিষ্যতে উপমহাদেশের ভূরাজনীতির ছবিই বদলে দিতে পারে।